নারকেল ছোবড়া সার

নারকেল ছোবড়া সার 

নারকেলের খোল থেকে পাওয়া যায় ছোবড়া। এর থেকেই তৈরি হয় সার।
সার তৈরির প্রযুক্তি ও স্থান 
কোন জায়গায় কী ভাবে সার তৈরি করা যায় তা বলা হয়েছে এই অংশে।
সার তৈরির পথে 
নারকেল ছোবড়া থেকে সার পেতে হলে উপাদান কিছু দিন অন্তর ঝাড়াই করতে হয়। যথাযথ আর্দ্রতাও রক্ষা করতে হয়। ঠিকঠাক সংরক্ষণেরও প্রয়োজন আছে।
ছোবড়া সারের সুবিধা 
মাটির গুন অনেকটাই বাড়িয়ে দেয় ছোবড়া সার। তা ছাড়াও আরও অনেক উপকার আছে এই সারের।
ছোবড়া সারের ব্যবহার 
কতটা জমিতে কী ভাবে কী পরিমাণ সার ব্যবহার করা যাবে এবং এই সার ব্যবহারের সীমাবদ্ধতা নিয়েও আলোচনা রয়েছে এই পাতায়।


নারকেল ছোবড়া সার

নারকেলের সবচেয়ে বড় গুরুত্বপূর্ণ উপজাত দ্রব্য বাইরেটা, অর্থাৎ খোল। এটা থেকেই নারকেলের ছোবড়া তৈরি হয়। এই ছোবড়া তৈরির প্রক্রিয়ায় প্রচুর বর্জ্য বেরোয়, যা মূলত ছোবড়ার ধুলো বা ছোবড়ার ছাল। ভারতে এর পরিমাণ বছরে ৭৫ লক্ষ টন। শুধু তামিলনাডুতেই ৫ লক্ষ টন ছোবড়া বর্জ্য পাওয়া যায়।
ফল-ফুল-সবজি চাষ বৃদ্ধির উপযোগী হওয়ায় ছোবড়া সারের বেশি গুরুত্ব। নাইট্রোজেন ও কার্বনের অনুপাত খুব বেশি হওয়ায় এবং জৈবপচনের হার কম হওয়ায় একে এখনও কৃষিপোযোগী ভাল কার্বনের উৎস হিসেবে গণ্য করা হয় না। নাইট্রোজেন ও কার্বনের অনুপাত, লিগনিন ও সেলুলোজের পরিমাণ কমাতে ছোবড়া বর্জ্যকে কমপোস্ট সারে পরিণত করা হয়। কমপোস্ট হলে এটা অনেক হালকা হয়ে যায় এবং একে চারাগাছের পুষ্টির জন্য ব্যবহার করা যায়।
mkm
















Comments