জামরুল বেশ রসালো একটি ভিটামিন বি-২ সমৃদ্ধ ফল।
ভেষজ গুণ
এ ফল বহুমূত্র রোগীর তৃষ্ণা নিবারনে উপকারী।
এ ফল বহুমূত্র রোগীর তৃষ্ণা নিবারনে উপকারী।
উপযুক্ত জমি ও মাটি
উঁচু নিকাশযুক্ত বেলে দোআঁশ ও দোআঁশ মাটি এ ফল চাষের জন্য বেশি উপযোগি।
উঁচু নিকাশযুক্ত বেলে দোআঁশ ও দোআঁশ মাটি এ ফল চাষের জন্য বেশি উপযোগি।
জাত পরিচিতি
বারি জামরুল -১: প্রতি বছর ফলধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন। এ জাতের পাকা ফল দেখতে আকর্ষণীয়, মেরুণ বর্ণের এবং খেতে সুস্বাদু এ জাতের জামরুল আঁশবিহীন ও মধ্যম রসালো। জামরুলের এ জাতটি সারা দেশে চাষের জন্য উপযোগী।
বারি জামরুল -১: প্রতি বছর ফলধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন। এ জাতের পাকা ফল দেখতে আকর্ষণীয়, মেরুণ বর্ণের এবং খেতে সুস্বাদু এ জাতের জামরুল আঁশবিহীন ও মধ্যম রসালো। জামরুলের এ জাতটি সারা দেশে চাষের জন্য উপযোগী।
চারা তৈরি
সাধারণত গুটি কলমের মাধ্যমে জামরুলের বংশ বিস্তার করা হয়।
সাধারণত গুটি কলমের মাধ্যমে জামরুলের বংশ বিস্তার করা হয়।
চারা রোপণ
মধ্য জৈষ্ঠ্য থেকে মধ্য আসাঢ় (জুন) মাসে চারিদিকে ১ মিটার করে গর্ত করে ৩ সপ্তাহ উন্মুক্ত রাখতে হয়। এর পর সার মিশিয়ে নির্বাচিত চারা/ কলমটি গর্তের মাঝে সোজা করে রোপণ করা হয়। ৫-৭ মিটার দূরে দূরে চারা রোপণ করা দরকার।
মধ্য জৈষ্ঠ্য থেকে মধ্য আসাঢ় (জুন) মাসে চারিদিকে ১ মিটার করে গর্ত করে ৩ সপ্তাহ উন্মুক্ত রাখতে হয়। এর পর সার মিশিয়ে নির্বাচিত চারা/ কলমটি গর্তের মাঝে সোজা করে রোপণ করা হয়। ৫-৭ মিটার দূরে দূরে চারা রোপণ করা দরকার।
সার ব্যবস্থাপনা
প্রতি গর্তে পচা গোবর ১৫ কেজি, টিএসপি সার ৫০০ গ্রাম এবং এমওপি সার ৫০০ গ্রাম প্রয়োগ করতে হয়।
১-৩ বছর বয়সী গাছের জন্য পচা গোবর ২০ কেজি, টিএসপি সার ২৫০ গ্রাম এবং এমওপি সার ২৫০ গ্রাম এবং ইউরিয়া সার ২৫০ গ্রাম দুইভাগে প্রয়োগ করতে হয়। এক ভাগ মধ্য বৈশাখ থেকে মধ্য আষাঢ় ও অন্যভাগ মধ্য ভাদ্র থেকে মধ্য কার্তিক মাসে প্রয়োগ করতে হয়। গাছের চারিদিকে বৃত্তাকার নালা তৈরি করে সার প্রয়োগ করা দরকার। তবে বয়স বাড়ার সাথে সাথে সারের পরিমানও বাড়াতে হবে।
প্রতি গর্তে পচা গোবর ১৫ কেজি, টিএসপি সার ৫০০ গ্রাম এবং এমওপি সার ৫০০ গ্রাম প্রয়োগ করতে হয়।
১-৩ বছর বয়সী গাছের জন্য পচা গোবর ২০ কেজি, টিএসপি সার ২৫০ গ্রাম এবং এমওপি সার ২৫০ গ্রাম এবং ইউরিয়া সার ২৫০ গ্রাম দুইভাগে প্রয়োগ করতে হয়। এক ভাগ মধ্য বৈশাখ থেকে মধ্য আষাঢ় ও অন্যভাগ মধ্য ভাদ্র থেকে মধ্য কার্তিক মাসে প্রয়োগ করতে হয়। গাছের চারিদিকে বৃত্তাকার নালা তৈরি করে সার প্রয়োগ করা দরকার। তবে বয়স বাড়ার সাথে সাথে সারের পরিমানও বাড়াতে হবে।
সেচ ও আগাছা ব্যবস্থাপনা
খরা মৌসুমে গাছে ২-৩ বার সেচ দেওয়া ভাল। বছরে দু’বার গাছের গোড়ার মাটি হালকাভাবে কুপিয়ে দিতে হবে। কলমের গাছের নিচের দিকের কিছু শাখা-প্রশাখা কেটে দিতে হবে।
খরা মৌসুমে গাছে ২-৩ বার সেচ দেওয়া ভাল। বছরে দু’বার গাছের গোড়ার মাটি হালকাভাবে কুপিয়ে দিতে হবে। কলমের গাছের নিচের দিকের কিছু শাখা-প্রশাখা কেটে দিতে হবে।
ফসল তোলা: ফল পুষ্ট হওয়ার পর সংগ্রহ করতে হবে।
সংগৃহীত ও সংকলিত
Comments
Post a Comment