তৈকর আসাম তথা বাংলাদেশের একটি আদি ফল। এটি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি ফল।
ভেষজ গুণ
স্কার্ভি রোগ নিরাময়ে কাজ করে।
স্কার্ভি রোগ নিরাময়ে কাজ করে।
ব্যবহার
আচার, জ্যাম, জেলি হিসেবে।
আচার, জ্যাম, জেলি হিসেবে।
উপযুক্ত জমি ও মাটি
বেলে দোআঁশ থেকে পলি দোআঁশ মাটি তৈকর চাষের জন্য উপযোগি। সিলেটের পাহাড়ি অঞ্চলের নিকাশযুক্ত অম্লীয় মাটি তৈকর উৎপাদনের জন্য সর্বোত্তম।
বেলে দোআঁশ থেকে পলি দোআঁশ মাটি তৈকর চাষের জন্য উপযোগি। সিলেটের পাহাড়ি অঞ্চলের নিকাশযুক্ত অম্লীয় মাটি তৈকর উৎপাদনের জন্য সর্বোত্তম।
জাত পরিচিতি
বারি তৈকর-১: বছরে দু’বার ফল দেয়। ফলের রং হলদে এবং গাছপ্রতি ফলের সংখ্যা ৩০০-৩৫০। প্রতি ফলের ওজন ৭০০-৭৫০ গ্রাম। ফলের স্বাদ সামান্য টক।
বারি তৈকর-১: বছরে দু’বার ফল দেয়। ফলের রং হলদে এবং গাছপ্রতি ফলের সংখ্যা ৩০০-৩৫০। প্রতি ফলের ওজন ৭০০-৭৫০ গ্রাম। ফলের স্বাদ সামান্য টক।
চারা তৈরি
চারা বা গুটি কলমের মাধ্যমে চারা করা হয়।
চারা বা গুটি কলমের মাধ্যমে চারা করা হয়।
চারা রোপণ
মধ্য জ্যৈষ্ঠ থেকে মধ্য ভাদ্র মাসে রোপণ করতে হয়। গাছ থেকে গাছের দূরত্ব ৬ মিটার রাখা দরকার।
মধ্য জ্যৈষ্ঠ থেকে মধ্য ভাদ্র মাসে রোপণ করতে হয়। গাছ থেকে গাছের দূরত্ব ৬ মিটার রাখা দরকার।
সার ব্যবস্থাপনা
পূর্ণ বয়স্ক প্রতি তৈকর গাছে ইউরিয়া ১ কেজি, টিএসপি সার ১ কেজি, এমওপি সার ১ কেজি এবং গোবর ২০ কেজি প্রয়োগ করতে হয়। ফল সংগ্রহের পর ২ কিস্তিতে বর্ষার আগে ও বর্ষার পরে গাছে সার প্রয়োগ করতে হয়।
পূর্ণ বয়স্ক প্রতি তৈকর গাছে ইউরিয়া ১ কেজি, টিএসপি সার ১ কেজি, এমওপি সার ১ কেজি এবং গোবর ২০ কেজি প্রয়োগ করতে হয়। ফল সংগ্রহের পর ২ কিস্তিতে বর্ষার আগে ও বর্ষার পরে গাছে সার প্রয়োগ করতে হয়।
সেচ ও আগাছা ব্যবস্থাপনা
খরা মৌসুমে এবং ফল ধরার পর ১৫ দিন অন্তর ২-৩ বার সেচ দিলে ভাল ফলন পাওয়া যায়।
খরা মৌসুমে এবং ফল ধরার পর ১৫ দিন অন্তর ২-৩ বার সেচ দিলে ভাল ফলন পাওয়া যায়।
ফসল তোলা
বছরে সাধারণত দু’বার ফল সংগ্রহ করা হয়। পরিপক্ক অবস্থায় ফলের রঙ হলদে হয়।
বছরে সাধারণত দু’বার ফল সংগ্রহ করা হয়। পরিপক্ক অবস্থায় ফলের রঙ হলদে হয়।
সংগৃহীত ও সংকলিত
Comments
Post a Comment